অক্ষয় তৃতীয়ার তিথিতে গঙ্গা দেবী
মর্তে এসেছিলেন। সগর রাজার বংশ
কপিল শাপে ভস্ম হলে- তাঁদের
প্রেতাত্মার মুক্তির জন্য রাজা সগর
এর বংশ পরম্পরায় তপস্যা চলে।
ভগীরথের তপস্যায় প্রজাপতি ব্রহ্মা ,
গঙ্গা কে মর্তে আসবার অনুমতি দিলে
একজন ধারকের প্রয়োজন হয়- কারন
সরাসরি গঙ্গা দেবী বসুমতীতে অবতরণ
করলে বসুমতী সেই বেগ সহ্য করতে
অসমর্থা ছিলেন । ভগবান শিব সেই
ধারক হন। পতিতপাবনী জাহ্নবী গঙ্গার
স্পর্শে সেই প্রেতাত্মাগণের মুক্তি
ঘটে । সেই পুন্যসলিলা মা গঙ্গার
একবিন্দু পবিত্রজলেতে মহাপাপ নাশ
হয় ।
গঙ্গার ধ্যান
= = = = =
ওঁ সুরূপাং চারুনেত্রাঞ্চ চন্দ্রামৃতসমপ্র
ভাম্ ।
চামরৈর্বীজ্যমানান্তু
শ্বেতচ্ছত্রোপশোভিতাম্।।
সুপ্রসন্নাং সুবদনাং করুণার্দ্র-
নিজান্তরাম্ ।
সুধাপ্লাবিত- ভূপৃষ্ঠাম্রার্দ
গন্ধানুলেপনাম্ ।।
ধ্যায়েন্মকরপৃষ্ঠস্তাং
শ্বেতলঙ্কারভূষিতাম্ ।
ত্রৈলোক্যনমিতাং গঙ্গাং
দেবাদিভিরভিষ্টুতাম্ ।।
গঙ্গার প্রণাম
= = = = =
ওঁ সদ্য পাতকসংহরী
সদ্যোদুঃখবিনাশিনী ।
সুখদা মোক্ষদা গঙ্গা গঙ্গৈব পরমা
গতিঃ ।।